ঘরে-বাইরে প্রতিনিয়ত কাজের চাপ, সম্পর্কের টানাপোড়েন বা শারীরিক অসুস্থতা, নানা কারণেই বাড়তে পারে মানসিক চাপ বা স্ট্রেস।
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ জীবনের একটি অংশ। শিশুরাও এই চাপ থেকে বাদ যাচ্ছে না। স্কুল, পারিবারিক কিংবা পারিপার্শ্বিক পরিবেশের কারণে তাদের মধ্যে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশ্বের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ মানসিক স্বাস্থ্য সংকটে ভুগছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রায় ১০০ কোটি মানুষ কয়েক ধরনের মানসিক ব্যাধিতে ভুগছেন। শুক্রবার এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। খবর ইউএন ওয়েবসাইটের।
অফিসে কাজের চাপ। বাড়িতে বয়স্কদের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা। প্রেমিকার সঙ্গে মনোমালিন্য। নানা চিন্তায় রাতে ঘুম হয় না। তাতেও মুখে হাসি নিয়ে চলছেন। ভাবছেন কেউ হয়তো কিছু বুঝতে পারবে না। কিন্তু সেটা হয় না। কথায় রয়েছে- মনের ছাপ মুখে পড়ে। আপনি যদি মানসিক চাপে থাকেন তার ইঙ্গিত আপনার শরীরই দিয়ে দেবে।
অতিরিক্ত হতাশা বা মানসিক চাপ নিয়ে শুধু কিশোর-তরুণরাই নয়, অসুস্থ বয়স্করাও থাকেন শঙ্কায়। সবার মানসিক চাপ কমাতে প্রয়োজন সচেতনতা ও তাদের প্রতি অন্যদের সহানুভূতি।
প্রচণ্ড মানসিক চাপের ফলে আমেরিকান জিমনাস্ট তারকা এবং চার-বার অলিম্পিক সোনা বিজয়ী সিমোন বাইলস টোকিও অলিম্পিকস থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
করোনাকালে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে অন্যতম মাস্ক। দৈনন্দিন জীবনধারার একটি অংশও হয়ে উঠেছে। করোনা আবহ কাটলেও আরও বেশ কিছু বছর এর শরণাপন্ন থাকতে হবে মানুষকে, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু এর মাঝেই নয়া গবেষণা আরও চিন্তা বাড়াল সাধারণ মানুষের।